মায়া সাইকেল

Apr 27, 2020

মনোকুলার দিয়ে আমাদের দেখাদেখির শুরু। ধরা যাক— তা দিয়ে আমাদের সময় যাপন দেখা যায়। যতোদূর দেখা যায় অতীত, দেখা যাক।— শহুরে ব্যস্ততম দিনের অবকাশে আমরা যেকোনো মুহূর্তে চলে যেতে পারি স্মৃতির বৃন্দাবন। অজিনের শাদা দাগের মায়া কিংবা সাইকেল অতীত এবং ভবিষ্যতের সেতু নির্মাণ করে। মেঘদলের মেঘকাতরতা ধরা দেয় বৃষ্টি হয়ে।

তুমি থাকো, রাখো
এই নাই হয়ে যাওয়া শূণ্যস্থান—

আমাদের এক এক করে একা হয়ে ওঠা, আপনার মাঝে আপনারে খুঁজে ফেরার যে প্রাচীন তাগিদ এবং সীমাহীন শূণ্যতা— মেঘদলের সিগনেচার বিষাদ ফিরে আসে। জলের রেখার উপর ভর করে গড়িয়ে যায় সময়। সব ক্ষত শুকিয়ে যাবার মতোন মিলিয়ে যায় জলরেখা।

একটা ট্রেন এগিয়ে যায়, যাক।— আমাদের কোনো তাড়া নেই। আমরা বরং ভাবি – ছবির মতো দিন আসবে কি কোনোদিন? ভাবি, তা খুব দূরের। হয়তো এই যাত্রাপথের শেষে তেমন দিন মিলবে। অথবা মিলবে না। অথচ, ট্রেনযাত্রির কাছে আমাদের যাপিত জীবনকেই ফ্রেমবন্দী ছবির মতোন লাগে।

সাম্প্রতিক এসো আমার শহরের সিনামার মতোন মায়া সাইকেলের সিনামা এবং গান খাপছাড়া হয় নাই একেবারেই। বরং মনে হয় সিনামা না থাকলে এই কবিতা-গান পূর্ণতা পেতো না। এই এক করে আলাপ বা ভাবতে বাধ্য করা তার প্রকাশ ঘটায়।

মিউজিকমেঘদলব্যান্ডমায়া-সাইকেল

মেশিনচর্চার মোরালিটি

মেট্রোপলিটান মেঘদল